ইউনিভার্সিটিতে এপ্লাই করার আগে ডিপার্টমেন্ট এর সাথে ইমেইল কমিউনিকেশন করে নেয়া জরুরী। বিশেষ করে সাইন্সের যে কোন প্রোগ্রাম ও পিএইচডির ক্ষেত্রে যেহেতু ফান্ডিং প্রফেসরের কাছেই থাকে, তাই ওনাকে কন্টাক্ট করে গ্রিন সিগন্যাল না পেলে র্যান্ডম এপ্লাই করে লাভ নেই। চলুন দেখে নেই, কোন প্রোগ্রামে কাকে ইমেইল করলে এডমিশন ও ফান্ডের চান্স বাড়বে-
ব্যাচেলর প্রোগ্রাম- ইমেইল করার তেমন দরকার পড়েনা, কমন এ্যাপেই এপ্লাই করতে হয়। তারপরেও একজন আন্ডারগ্রেড কোর্ডিনেটর থাকে, ওনাকে ইমেইল করলে হয়। অথবা ডিপার্ট্মেন্ট এর কমন ইমেইলে দিলেও রাইট পারসনের কাছে ওরা ফরওয়ার্ড করে দেয়
নন-স্টেম (স্যোসাল সাইন্স, আর্টস ও বিজনেস) মাস্টার্স- গ্রাজুয়েট কোর্ডিনেটর থাকেন একজন, ওনাকে ইমেইল করতে হয়। সেন্ট্রাল ফান্ডিং যেহেতু, সেহেতু উনি ফান্ডের কোন সিদ্ধান্ত দেন না, জাস্ট জানায়া রাখলে ওনার মাথায় থাকে
স্টেম (সাইন্স, টেক, ইঞ্জিনিয়ারিং ও ম্যাথ) মাস্টা- প্রফেসরকে ইমেইল করতে হয়। বেশির ভাগ ফান্ডীং প্রফেসরের কাছে থাকে, তাই আপনার ইন্টারেস্ট মিলে এমন প্রফেসর খুঁজে বের করে ইমেইল করতে হবে
নন-স্টেম ও স্টেম পিএইচডি- প্রফেসরকেই ইমেইল করতে হবে। পিএইচডি তে প্রফেসর সিদ্ধান্ত নেন যে কাকে নিবেন আর নিবেন না। তাই ভালো সময় দিতে হয় প্রফেসর খোঁজায় ও ইমেইলে স্ট্রং কমিউনিকেশন করার।
ইমেইল কমিউনিকেশন লাগেই বিশ্ববিদ্যালয় এডমিশনে। র্যান্ডম এপ্লাই করলে এডমিশন হবেনা বলছিনা, তবে সুযোগ কমে যেতে পারে। সবার ইমেইল গুলা ডিপার্টমেন্ট এর ওয়েবসাইটে পাবেন। আর স্পেসিফিক কারওটা না পেলে কমন একটা ইমেইল এড্রেস থাকে, সেটাই জিজ্ঞেস করবেন যে কাকে কমিউনিকেট করতে হয়, ওনারা ফরোয়ার্ড করে দিলে আপনি রাইট পারসনের কাছ থেকেই রিপ্লাই পাবেন। হ্যাপি ইমেইলিং!