
যারা অগাস্ট ২০২৩ সালের সেশনে ফান্ড সহ এডমিশন পেতে চান, তাদের জন্য ৫ টি টিপস
১. এপ্লিকেশন ডেডলাইন যত দূরেই থাকুক, দ্রুত এপ্লিকেশন শেষ করুন। কারণ ফান্ড এর জন্য যাদের কন্সিডার করে, তাদের জন্য আলাদা
১. এপ্লিকেশন ডেডলাইন যত দূরেই থাকুক, দ্রুত এপ্লিকেশন শেষ করুন। কারণ ফান্ড এর জন্য যাদের কন্সিডার করে, তাদের জন্য আলাদা
রেজাল্ট ভালো হয়েও দেশে পলিটিক্যাল কারণে ভার্সিটির শিক্ষক হতে পারছেন না তো কি, বিদেশে এর চেয়ে অনেক ভালো ভার্সিটিতে শিক্ষক
আমেরিকা সাম্প্রতিক বছর গুলাতে প্রচুর স্টুডেন্ট ভিসা দিচ্ছে। অনেকে সহজে ভিসা পেয়ে গেলেও, কেউ কেউ ডিনাইড হয়। কি কি কারণে
অন-ক্যাম্পাস জব নিয়ে আমরা অনেকেই জানি। আসলে এ কাজ গুলো কি যেগুলা স্টুডেন্ট রা করে? এ জব গুলা হলো ইউনিভার্সিটির
সেল্ফ ফান্ডে পড়াশুনা নিয়ে খুব একটা কথা বলা হয়না আমার। কেন জানি স্কলারশিপ/ফান্ডিং এসব নিয়েই লিখি বা বলি। অথচ স্বামর্থ্য
ইউনিভার্সিটিতে এপ্লাই করার আগে ডিপার্টমেন্ট এর সাথে ইমেইল কমিউনিকেশন করে নেয়া জরুরী। বিশেষ করে সাইন্সের যে কোন প্রোগ্রাম ও পিএইচডির
যদি আসলেই একটা ডিগ্রী নিতে যান আর এসে জবে জয়েন করার ইচ্ছে থাকে, তাহলে ডিগ্রী কাজে লাগিয়ে বেটার কোথাও বা
যদি সিদ্ধান্ত নেন যে আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয় এ এপ্লাই করার জন্য GRE এবং IELTS দিবেন, তাহলে আগে GRE দেন। কারণ কয়েকটা-
ভ্যালিড পাসপোর্ট আছে তো আমাদের? অনেকে মনে করে আমি পাসপোর্ট বানায় কি করবো, স্টুডেন্ট মানুষ তো বাইরে যাওয়ার সুযোগ কই!
আমাদের অনেকের ধারণা যদি থিসিস না থাকে অনার্সে তাহলে বিদেশে এপ্লাই করা যাবেনা। অথবা রিসার্স বা কাজের অভিজ্ঞতা মাস্ট লাগে।
কোন ভার্সিটিতে চান্স পেলাম বা পেলাম না এটা কারো ভবিষ্যত নির্ধারণ করেনা। আমাকে কেউ কেউ জিজ্ঞেস করে যে, ভার্সিটি প্রাধান্য
চাকুরী শুরু করে তারপর ক্যারিয়ারে একটু এগিয়ে অনেকেই চায় উচ্চ-শিক্ষায় আসতে। ভালো একটা ক্যারিয়ার বুস্টের জন্য একটা ডিগ্রী প্রয়োজন হয়।